1. admin@dailydigantor.com : admin :
স্বাধীনতাসহ সব অর্জনেই বঙ্গমাতার অবদান ছিল’ – দৈনিক দিগন্তর
রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:৫৬ অপরাহ্ন
রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:৫৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
পাবনায় গোয়েন্দা শাখার পৃথক দুইটি অভিযানে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় প্রাণ হারালো যুবক খুলনায় চাঞ্চল্যকর শামীমা হত্যা মামলার আরো ২ আসামী গ্রেফতার যশোর থেকে কুখ্যাত মাদক, চোরাকারবারি ও অস্ত্র ব্যবসায়ী নাসির অস্ত্র সহ গ্রেফতার খুলনার দৌলতপুরে চাঞ্চল্যকর গৃহবধু ধর্ষণ মামলার আসামি ফোরকান গ্রেফতার ভোলায় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধির সাথে এমপি শাওনের মতবিনিময় খুলনার দৌলতপুরে গণধর্ষণের শিকার নারীর পাশে শ্রম প্রতিমন্ত্রী চাঞ্চল্যকর শামীমা হত্যা মামলার প্রধান আসামী সাইদুর গ্রেফতার বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে মানিকছড়িতে ৪০ লিটার চোলাই মদ আটক-৩

স্বাধীনতাসহ সব অর্জনেই বঙ্গমাতার অবদান ছিল’

দৈনিক দিগন্তর ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৮ আগস্ট, ২০২৩

 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জীবনে নানা চড়াই উৎরাইয়ের পরেও বঙ্গমাতা ফজিলাতুননেসা কখনও ভেঙে পড়েননি।স্বাধীনতাসহ সব অর্জনের পেছনেই বঙ্গমাতার অবদান ছিল।

শেখ হাসিনা বলেন, আমার মা সবসময় বাবার পাশে থাকতেন। তিনি বাবাকে বলতেন, ‌‌‍‘রাজনীতি করো আপত্তি নেই, কিন্তু পড়াশোনা করো’। আমার দাদাও আব্বাকে বলেছিলেন, ‘যে কাজই করো পড়াশোনাটা করতে হবে’। আমি জানি না আব্বা দুইটা বছর একটানা জেলের বাইরে থেকে ছিলেন কি না। কিন্তু মাকে দেখেছি কখনও হতাশ হতেন না। সবসময় তিনি ঘর-সংসারসহ সবকিছু সামাল দিতেন।

মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত ‘বঙ্গমাতা পদক প্রদান’ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এ আয়োজন করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৬৮ সালের ১৭ জানুয়ারি হঠাৎ আব্বাকে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয় এবং জেলগেটেই আবার গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে জেলগেট থেকে সোজা ক্যান্টনমেন্টে নিয়ে বন্দি করে রাখা হয়। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় বাবাসহ ৩৫ জনকে গ্রেপ্তার করে অমানবিক নির্যাতন করা হয়। সেই সময় ছয়টা মাস অর্থাৎ মামলা চলাকালীন সময়ের আগে আমরা জানতে পারিনি বাবা কোথায় আছেন, বেঁচে আছেন কি না কিচ্ছু জানতে পারিনি আমরা। সেই জানুয়ারি মাস থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত….আমরা তখনই জানতে পারলাম প্রথম যখন কোর্ট বসে, সেদিন আব্বা যে বেঁচে আছে আমরা দেখলাম। আমার মা কিন্তু ভেঙে পড়েননি, তিনি আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন বাবার খোঁজ করতে। এমনকি মাকেও পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা বারবার জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। ওই মামলায় মাকে জড়ানোরও চেষ্টা করা হয়েছিল।

তিনি বলেন, আমার মায়ের অদ্ভুত স্মরণশক্তি ছিল। তিনি যে কথা একবার শুনতেন বা জানতেন তা সবসময় মনে রাখতেন। আমরা মাকে বলতাম, জীবন্ত টেপরেকর্ডার। সবসময় আমাদের বাড়ি গোয়েন্দা নজরদারিতে থাকত। গোয়েন্দাদের নজর এড়িয়ে আমার মা বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে নেতাদের সঙ্গে কথা বলতেন এবং নির্দেশনা দিতেন। ৭ জুনের হরতাল সম্পূর্ণ আমার মা সফল করেছেন।

Facebook Comments Box
সংবাদটি শেয়ার করুন :
এ জাতীয় আরও সংবাদ

ফেসবুকে আমরা