রোকন বিশ্বাস-পাবনা প্রতিনিধি।।অনন্য সমাজকল্যাণ সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা,পাবনা পৌরসভার বারবার নির্বাচিত সাবেক কাউন্সিলর, বিশিষ্ট সমাজ সেবিকা আলহাজ্বা সৈয়দা নিলুফার কাদেরী ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
গত সোমবার সকাল সাড়ে ৭টায় ঢাকা ইবনে সিনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইহলোক ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৭৫ বছর। সৈয়দা নিলুফার কাদেরীর মৃত্যু সংবাদে পাবনার সর্বস্তরের মানুষের মাঝে শোকের ছায়া নেমে আসে।
দীর্ঘদিন যাবত তিনি ডায়েবেটিস,হাইপেশার সহ নানা রোগে ভুগছিলেন। অসুস্থতা বৃদ্ধি পেলে তাকে ইবনে সিনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।আজকে বাংলাদেশ ঈদগাহ মাঠে হাজারো মুসল্লির উপস্থিতিতে জানাযার নামাজ সম্পন্ন হয়।জানাযার নামাজ শেষে পাবনা আরিফপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়।
সৈয়দা নিলুফার কাদেরী পাবনা আইনজীবি সমিতির বারবার নির্বাচিত সভাপতি ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক এডভোকেট জহির আলী কাদেরীর সহধর্মিণী,বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন পাবনা জেলা শাখার সাধারন সম্পাদক ও দৈনিক পাবনার আলোর সম্পাদক মাহফুজ আলী কাদেরী ও লন্ডন প্রবাসী মঈন কাদেরীর মা।
আলহাজ্ব সৈয়দা নিলুফার কাদেরীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা ও ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন এর সভাপতি ও খবর বাংলা পত্রিকার সম্পাদক হাজী মোঃআব্দুস সালাম,বাংলাদেশ টেলিভিশনের পাবনা প্রতিনিধি নজরুল ইসলাম বাঁধন,এস,এ টেলিভিশনের পাবনা প্রতিনিধি কামরুল ইসলাম দৈনিক দিগন্তর পত্রিকার পাবনা জেলা প্রতিনিধি রোকন বিশ্বাস,রুপবানী পত্রিকার পাবনা জেলা কাইয়ুম,আমার সময় পত্রিকার পাবনা সদর উপজেলা প্রতিনিধি শফিকুল ইসলাম সবুজ ও পাবনার দৈনিক চেতনা পত্রিকার প্রধান প্রতিবেদক আদনান সোহানসহ সকল সাংবাদিক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।পাবনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এবিএম ফজলুর রহমান,পাবনা সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি আব্দুল মতীন খান,বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন পাবনা জেলা শাখার সভাপতি আলহাজ্ব ডা:আব্দুস সালাম, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সৈকত আফরোজ আসাদ,সাবেক সাধারণ সম্পাদক আঁখিনুর ইসলাম রেমন, রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মাহবুব মোর্শেদ বাবলা ও দৈনিক পাবনার আলো পত্রিকার সাঁথিয়া প্রতিনিধি হাফেজ এম.এম শামীম আহমেদসহ সকল সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও জানাযার নামাজে উপস্থিত ছিলেন নানা শ্রেনীর শ্রমজীবি নানা পেশার মানুষ।আরিফপুর কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন করার পরে মোনাজাতের মাধ্যেমে মরহুমার সকল কার্যক্রম শেষ হয়।