
নির্বাচনি কেন্দ্রে ইউটিউবারদের প্রবেশের কোনও আইনগত অধিকার নেই বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। কেবল বৈধ কার্ডধারী সাংবাদিকরা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন বলে তিনি জানান। কোনও ইউটিউবারের কেন্দ্রে প্রবেশের প্রমাণ মিললে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হবে বলেও তিনি জানান। এদিকে গণমাধ্যম বিশেষজ্ঞরাও বলেছেন, ইউটিউবাররা কোনও মূল ধারার গণমাধ্যমকর্মী নয়। তাদের নির্বাচনি কেন্দ্রে প্রবেশের আইনগত কোনও অধিকার নেই। নির্বাচনি কেন্দ্রের মতো স্পর্শকাতর স্থানে প্রবেশ করে সাংবাদিকতার নামে তাদের লাইভ-ভিডিও বন্ধে ইসিকে আরও কঠোর হতে হবে।
সোমবার (১৭ জুলাই) অনুষ্ঠিত ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে অনেকগুলো কেন্দ্রে ইউটিউবারদের প্রবেশ করে ভিডিওসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। নির্বাচনি কেন্দ্রে প্রবেশে ইসি সচিবালয় সরবরাহকৃত বৈধ কার্ড না থাকলেও তারা বিভিন্ন কেন্দ্রে প্রবেশ করেছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। ভোটের দিন শেষ বেলায় নির্বাচনি এলাকার একটি কেন্দ্রে স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল ইসলাম আলম ওরফে হিরো আলম বেশ কয়েকজন ইউটিউবার নিয়ে একটি কেন্দ্রে প্রবেশ করতে চান। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্তব্যরত সদস্যরা হিরো আলমকে প্রবেশে অনুমতি দিলেও তার সঙ্গে থাকা ইউটিউবারসহ অন্যদের প্রবেশে বাধা দেন। এ সময় পুলিশের সঙ্গে তার তর্কবিতর্কও হয়। পরে হিরো আলম প্রবেশ না করে ফিরে যাওয়ার সময় দৃষ্কৃতিকারীদের হামলার শিকার হন।
সোমবার ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে ভোট শেষে হিরো আলমের ওপর হামলার ঘটনা ও বিভিন্ন কেন্দ্রে ইউটিউবার প্রবেশের অভিযোগের বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন নির্বাচন কমিশন আলমগীর। বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমের বক্তব্যেরও জবাব দেন তিনি।
হিরো আলমের ওপর হামলা প্রশ্নে এই কমিশনার বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী (হিরো আলম) অনেক সমর্থকসহ কেন্দ্রের ভেতর ঢোকার চেষ্টা করেছিলেন। ওনার সঙ্গে অনেক ইউটিউবার ছিলেন। সেখানে কেবল আপনাদের মতো বৈধ কার্ডধারী সাংবাদিকরাই ঢুকতে পারেন। ইউটিউবাররা তো ঢুকতে পারেন না। কিন্তু তিনি প্রচুর ইউটিউবার নিয়ে ঢোকার চেষ্টা করেছেন। প্রায় ৭০ জনের মতো। তখন পুলিশ তাদের আটকে দিয়েছেন। বলেছেন, প্রার্থী ঢুকতে পারবেন। তার সঙ্গে যারা আছেন, তারা ঢুকতে পারবেন না।
ইউটিউবারকে কেন ঠেকানো গেলো না— এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ইউটিউবারদের অবশ্যই পুলিশ ঠেকিয়ে দিয়েছে। কেন্দ্রের মধ্যে ইউটিউবাররা ঢুকতে পারেন না। যারা বৈধ কার্ডধারী সাংবাদিক তারাই ঢুকতে পারেন
সোমবার ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে ভোট শেষে হিরো আলমের ওপর হামলার ঘটনা ও বিভিন্ন কেন্দ্রে ইউটিউবার প্রবেশের অভিযোগের বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন নির্বাচন কমিশন আলমগীর। বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমের বক্তব্যেরও জবাব দেন তিনি।
হিরো আলমের ওপর হামলা প্রশ্নে এই কমিশনার বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী (হিরো আলম) অনেক সমর্থকসহ কেন্দ্রের ভেতর ঢোকার চেষ্টা করেছিলেন। ওনার সঙ্গে অনেক ইউটিউবার ছিলেন। সেখানে কেবল আপনাদের মতো বৈধ কার্ডধারী সাংবাদিকরাই ঢুকতে পারেন। ইউটিউবাররা তো ঢুকতে পারেন না। কিন্তু তিনি প্রচুর ইউটিউবার নিয়ে ঢোকার চেষ্টা করেছেন। প্রায় ৭০ জনের মতো। তখন পুলিশ তাদের আটকে দিয়েছেন। বলেছেন, প্রার্থী ঢুকতে পারবেন। তার সঙ্গে যারা আছেন, তারা ঢুকতে পারবেন না।
ইউটিউবারকে কেন ঠেকানো গেলো না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ইউটিউবারদের অবশ্যই পুলিশ ঠেকিয়ে দিয়েছে। কেন্দ্রের মধ্যে ইউটিউবাররা ঢুকতে পারেন না। যারা বৈধ কার্ডধারী সাংবাদিক তারাই ঢুকতে পারেন।